Sunday, October 2, 2016

আর্টিকেল রাইটিংয়ের মাধ্যমে আয়




আর্টিকেল রাইটিং কি :

আর্টিকেল রাইটিংবা কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে রয়েছে বিশাল সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র।
যাদের ইংরেজীতে রয়েছে অগাধ দক্ষতা তারাই নিজেদেরকে রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন অনায়াসে। বিভিন্ন ওয়েব সাইটে বিভিন্ন উদ্দেশে আর্টিকেল লিখা হয়। ব্লগ আরটিকেল ছাড়াও প্রডাক্টের রিভিঊ, সারভিসের সেলস পেজ, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য রিসোরস বই, ব্রশিউর, লিফলেট বা অন্যান্য প্রচারনার কাজে রাইটারদের আরটিকেল লিখার প্রয়োজন হয়।

প্রকারভেদ :

আর্টিকেল রাইটিংয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ থাকলেও এই লেখায় চার ধরনের কাজ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথম দুই ধরনের কাজ কম পারিশ্রমিকের। বাকি দু’টি বেশি পারিশ্রমিকের। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ভাষাজ্ঞান কম হলে, যোগ্যতা কম থাকলে পরের দু’টি কাজ পাবেন না।

কম পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. Rewriting এবং
০২. Snippet বা Short Article Writing।

এক কথায় Rewriting হলো একটি ৩০০-৬০০ শব্দের লেখার মূল তথ্য ঠিক রেখে আর্টিকেলটিকে নিজের ভাষায় লেখা যেন পরের লেখাটি প্রথম লেখার নকল না হয়।
আর Snippet বা Short Article Writing হলো কোনো বিষয়ে ১০০-১৭০ শব্দের লেখা তৈরি করা। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট একটি বিষয়ের ওপরই ৫, ১০, ২০ অথবা ৩০টি লেখা চাইতে পারে।

বেশি পারিশ্রমিকের কাজ দু’টি হলো :
০১. আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং এবং
০২. প্রুফরিডিং ও এডিটিং।

এক কথায় আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং হলো কোনো বিষয়ে ৪০০-৬০০ শব্দের লেখা তৈরি করা, যা কোনোভাবেই কোথাও থেকে হুবহু নিয়ে তুলে দেয়া যাবে না। এটি ধরা পড়লে এক্ষেত্রে ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে। আর Proof reading হলো কোনো লেখার বানান, গ্রামার, স্টাইল ইত্যাদির ভুল শুধরে দেয়া। এর সাথে এডিটিং হলো লেখাটিকে আরো আকর্ষণীয় ও শুদ্ধ করে তোলা।


কীভাবে প্রস্ত্ততি নেবেন :

APA Style, MLA, Chicago style proofreading জানাটা জরুরি। APA হলো American Psychological Association এবং MLA হলো Modern Languages Association. এছাড়া ব্রিটিশ ইংরেজির জন্য অক্সফোর্ড স্টাইলের Proof reading ও Editing জানলেও ভালো কাজ দেবে।
এসব প্রুফরিডিং বিষয়ে অনলাইন থেকে অনেক সাহায্য পাবেন। নীলক্ষেতেও বই পাবেন আশা করি। তবে নিয়মগুলো বেশ ভালোভাবে রপ্ত করতে হবে। ওডেস্কে এগুলোর পরীক্ষা আছে। পরীক্ষাগুলোয় প্রথম ১০ শতাংশ বা ২০ শতাংশের মধ্যে থাকলে এ ধরনের কাজ পাওয়াটা সহজ হয়ে যায়।
এছাড়া আপনি নমুনা হিসেবে একটি দুর্বল লেখা জোগাড় করে তার প্রুফরিডিং এবং এডিটিং করে রাখুন। প্রয়োজনে এমপ্লয়ারকে দেখাতে পারবেন। এছাড়াও ইজিনআর্টিকেলসডটকমে কয়েকটি আর্টিকেল প্রকাশ করে রাখুন নমুনা হিসেবে দেখানোর জন্য।
সাফল্য আপনার হাতের মুঠোয় আসবে, যদি সঠিক প্রস্ত্ততি নেয়ার পর কাজের জন্য বিড করা শুরু করেন এবং ডেডলাইন মেনে কাজে ফাঁকি না দিয়ে এগোতে থাকেন। তাহলে এমপ্লয়ারেরা আপনাকে ছাড়তে চাইবে না।
ট্রানস্লেশন : ইংরেজি-বাংলা বা বাংলা-ইংরেজির অনুবাদের কাজ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কম থাকে। বরং প্রফেশনাল সাইট যেমন- ট্রানস্লেটরসবেজডটকম, প্রজডটকম ইত্যাদি সাইটে থাকে এবং এসব সাইটে প্রথমেই পে করে মেম্বারশিপ নিতে হয়। তাই সমস্যা। ব্যক্তিগতভাবে অনুবাদের কাজে আগ্রহ থাকলেও এ সমস্যার জন্য কাজ করা সমস্যা হয়।
ট্রান্সক্রিপশন : এটি খুবই ভালো আয়ের সুযোগ করে দিতে পারে যদি আপনি দক্ষ হতে পারেন। আপনাকে করতে হবে : একটি অডিও ফাইল কানে শুনবেন বা একটি ভিডিও দেখবেন এবং সেখানে উচ্চারিত ইংরেজি হুবহু টাইপ করে দেবেন।

অর্থাৎ আপনার প্রয়োজন মূল দু’টি দক্ষতা : ০১. ইংরেজি শুনে বোঝা এবং ০২. দ্রুত টাইপিং দক্ষতা।
এতে রেট কেমন হয়? সাধারণত এক ঘণ্টার অডিও বা ভিডিওর জন্য ১০-১৫ ডলার। আপনি যদি শুধু এই কাজের জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠেন, তাহলে বেশ কাজের সুযোগ আছে।
সামারাইজেশন : সামারাইজেশন কাজটি হচ্ছে একটি আর্টিকেল বা ব্লগ পোস্টকে ১০০-১৫০ শব্দে রূপ দেয়া। কখনো কোনো বইয়ের সংক্ষিপ্ত রূপও চাইতে পারে।
রিজিউম রাইটিং : আমেরিকান কর্পোরেট জগত বা ইন্টারনেট জগতের জন্য উপযুক্ত রিজিউমে বা সিভি তৈরি করতে পারলে এ ধরনের কাজও যথেষ্ট পাওয়া যাবে।
প্রেস রিলিজ রাইটিং : বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রেস রিলিজ লেখার কাজ প্রায়দিনই পাওয়া যাবে। এজন্য আপনাকে প্রেস রিলিজ লেখার সঠিক ফরমেট ও স্টাইল জানতে হবে। এজন্য হয়তো পিআরওয়েবডটকম সাহায্য করতে পারে। আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি সঠিক স্টাইলে পিআর তৈরি করতে পারেন।
প্রেস রিলিজের পেমেন্ট আর্টিকেল রাইটিংয়ের চেয়ে বেশি হয়। একটির জন্য ৫-১০ ডলার হয়ে থাকে। কাজও প্রায়ই থাকে।
পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন : এটি আসলে ইংরেজি ও পাওয়ার পয়েন্ট দক্ষতার সমন্বয়। আপনাকে কোনো বইয়ের চ্যাপ্টার বা মিটিংয়ের বিষয়বস্ত্ত বা টিউটোরিয়াল সম্বন্ধে প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে হবে। পেমেন্ট ভালো। মাঝে মাঝেই কাজ থাকে।


প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারঃ
  
*Dupe free Pro software.
 * Word web.
* Note pad.
* MS Word.
* File Format Converter.

কোথায় কাজ পাবেনঃwww.upwork.com, www.freelancer.com,www.elance.com এই সাইট গুলোয় মুলত ভাল মানের কাজ পাবেন।তবে এছাড়াও আছে অনেক গুলো মাধ্যম।নিচে আলোচনা করছি।


1. Squidoo
আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জনের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য সাইট স্কুইডো। সারা বিশ্বব্যাপী এই সাইটটির জনপ্রিয়তা রয়েছে। সুতরাং এই সাইটের ভিজিটর সংখ্যাও প্রচুর। এখানে আপনি যে কোন বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে আর্টিক্যাল লিখতে পারেন। স্কুইডো সাইটে আর্টিক্যালগুলি লেন্সেস (Lenses) নামে পরিচিত। যখনই আপনি এ সাইটে কোন আর্টিক্যাল বা লেন্স পোস্ট করবেন এবং সেটি প্রকাশিত হবে, তখন আপনার আর্টিক্যালের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বা সাইট কতৃক নির্ধারিত বিজ্ঞাপনগুলি ঐ পেজে প্রদর্শিত হবে।
ঐ বিজ্ঞাপনগুলি বিভিন্ন প্রোডাক্টের, যেগুলি মূলত আমাজন, ইবে ও অন্যান্য ইকমার্স সাইটের যা স্কুইড তাদের এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিক্রি করে থাকে। আপনার লেন্সে ঐ বিজ্ঞাপনগুলি প্রদর্শনের মাধ্যমে স্কুইডো যে পরিমান অর্থ আয় করবে তার অর্ধেক এটি আপনাকে প্রদান করবে। আপনি আপনার উপার্জনের টাকা পেপাল বা স্কুইডোর নির্ধারিত অন্যান্য পেমেন্ট সিস্টেমের যেকোন একটির মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
2. Hubpages
হাবপেজ এবং স্কুইডো প্রায় একই ধরনের। এখানেও আপনি আর্টিক্যাল বা “হাবস” লিখলে আপনার আর্টিক্যালের বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে। এ বিজ্ঞাপনগুলি গুগল এডসেন্সের। এছাড়াও হাবপেজের রয়েছে “এড প্রোগ্রাম”। যেখানে হাবপেজ এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে আমাজন ও ইবে এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে থাকে।
গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে পেমেন্ট পেতে হলে আপনার একাউন্টে ১00 ডলার জমা হতে হবে। অপরদিকে হাবপেজের ”এড প্রোগ্রাম” এর ক্ষেত্রে পেমেন্ট তুলতে হলে আপনার একাউন্টে কমপক্ষে ৫০ ডলার জমা হতে হবে। আপনি পেপালের মাধ্যমে আপনার টাকা তুলতে পারবেন।
3. Helium
হিলিয়াম হচ্ছে আরেকটি জনপ্রিয় সাইট যেখানে আর্টিক্যাল লিখে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এখানে আপনি আপনার নিজের পছন্দ অনুসারে টপিক বা বিষয়বস্তু বেছে নিয়ে লিখতে পারেন অখবা হিলিয়ামের ক্লায়েন্টদের জন্য তাদের এসাইনমেন্ট ড্যাশবোর্ড অনুসারে লিখতে পারেন। হিলিয়ামে অর্থ উপার্জন হয় মূলত এসব ”এসাইনমেন্ট-বেসড আর্টিক্যালগুলি”র মাধ্যমে যেগুলি বিভিন্ন পাবলিশার বা ব্র্যান্ড কোম্পানী কিনে নেয যাদের ওয়েবসাইট বা প্রোডাক্টের জন্য কনটেন্ট প্রয়োজন।
এছাড়াও আপনি তাদের “এড রেভিনিউ শেয়ারিং প্রোগ্রাম” ব্যবহার করেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার আর্টিক্যালটি কি পরিমাণ ভিজিটর তাদের সাইটে আনবে সেটির উপর ভিত্তি করে আপনাকে পেমেন্ট দেওয়া হবে। আপনার একাউন্টে ২৫ ডলার জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।
4. Triond
ট্রাইঅনড আরেকটি নামকরা ”রাইটিং কম্যুনিটি”। এখানে আপনার লেখা আর্টিক্যালগুলি বিভিন্ন জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে পোস্ট হবে। আপনি চাইলে ট্রাইঅনড সাইটে আপনার আর্টিক্যালের সাথে অডিও, ভিডিও এবং ছবি একসাথে পোস্ট করতে পারবেন। পরবর্তীতে আপনি যে বিষয়ের উপর লিখেছেন সে বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কোন ওযেবসাইটে এগুলি প্রকাশিত হবে।
আপনি আপনার ইউজার ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে আপনার আর্টিক্যালটি কতবার দেখা হয়েছে বা কোন কমেন্ট পড়েছে কিনা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। প্রতিমাসে আপনি আপনার আর্টিক্যাল থেকে উপার্জিত অর্থের ৫০% ক্যাশআউট করতে পারবেন।
5. Fiverr
ফিভার হচ্ছে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার “লেখনী দক্ষতা” বা বিভিন্ন সার্ভিস বিক্রয়ের জন্য অফার করতে পারেন। এখানে প্রত্যেকটি সার্ভিসের মুল্য একদম নির্ধারিত এবং সেটি হচ্ছে ৫ ডলার। সাইট কতৃপক্ষ ১ ডলার কেটে রাখবে এবং আপনাকে দেওয়া হবে ৪ ডলার। আপনি এখানে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা যেকোন বিষয়ের উপর ৫ ডলারের বিনিময়ে আর্টিক্যাল লিখে দেওয়ার অফার করতে পারেন। এরপর কোন ক্লায়েন্টের যদি প্রয়োজন হয় তাহলে সে ঐ ৫ ডলার সাইটে প্রদানপূর্বক আপনাকে দিয়ৈ আর্টিক্যাল লিখিয়ে নিতে পারেন। পরবর্তীতে সাইট কতৃপক্ষ আপনাকে ঐ প্রদানকৃত অর্থ থেকে ৪ ডলার প্রদান করবে।
আপনি পেপালের মাধ্যমে আপনার জমাকৃত টাকা তুলতে পারবেন। এই সাইটে আপনি যত বেশি অফার বিক্রয় করতে পারবেন আপনি ততবেশি লেভেল ‘আনলক’ করতে পারবেন এবং আপনার জন্য আরো বেশি সুযোগ সুবিধা উন্মুক্ত হবে।
6. Yahoo!Contributor Network
আপনি ইয়াহু কন্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন। আপনি এখানে সাইন আপ করলে প্রতিদিন আপনার আর্টিক্যালের জন্য নির্ধারিত এসাইনমেন্ট পেয়ে যাবেন। বেশিরভাগ এসাইনমেন্টের বাজেটই ২ ডলার থেকে শুরু করে ২৫ ডলার পর্যন্ত (কিংবা তার চেয়েও বেশি) হয়ে থাকে। অপরদিকে আপনি নিজেই কনটেন্ট তৈরী করে সেটির মাধ্যমে আয় করতে পারেন যেখানে বাজেটের পরিমান ২ ডলার থেকে ১৫ ডলার পর্যন্ত।
আপনার লেখা আর্টিক্যালগুলি ইয়াহুর বিভিন্ন সাবডোমেইন যেমন ইয়াহু নিউজ, শপিং, স্পোর্টস ইত্যাদিতে প্রকাশিত হবে। এখান থেকে আপনি পেপালের মাধ্যমে পেমেন্ট তুলতে পারবেন।
এই সাইটটিতে বিভিন্ন ধরনের আর্টিক্যালের কেনা বেচা হয়। এই সাইট থেকে অর্থ উপার্জন করতে হলে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর কোয়ালিটিসম্পন্ন আর্টিক্যাল লিখতে হবে। এই ওয়েবসাইট থেকে ভিজিটারগণ অনেক কনটেন্ট বা আর্টিক্যাল কিনে থাকেন। যদি আপনার আর্টিক্যালটি তাদের পছন্দ হয় তবে আপনিও নির্দিষ্ট অঙ্কের একটি অর্থ পাবেন।
এখানে প্রতিটি আর্টিক্যালের জন্য আপনি পাবেন ১.৫০ থেকে ২০ ডলার পর্যন্ত। তো আর দেরী কেন? রেজিস্টার করে কাজ শুরু করে দিন এখনই।
8. Constant Content
আপনি কনস্ট্যান্ট কনটেন্ট সাইটে আর্টিকেল লিখেও আয় করতে পারেন। এই সাইটে লেখকগন তার কোন কন্টেন্ট একাধিক গ্রাহকের কাছে বিক্রয় করতে পারে। এছাড়াও এখানে “পাবলিক রিকুয়েস্ট সিস্টেম” নামে আরো একটি অপশন আছে যেখানে লেখক তার কোন কনটেন্ট সাবমিট করতে পারেন। এ কন্টেন্টগুলি মুলত সেসব ক্রেতাদের উদ্দেশ্যে সাবমিট করা যারা কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর কন্টেন্ট খুঁজছেন।
9. Bukisa
এই ওয়েবসাইটের আর্টিক্যালের বিষয়বস্তু মূলত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা। সুতরাং এখানকার বেশির ভাগ আর্টিক্যালই “How to” টাইপের বা কোন কিছু কিভাবে করতে হয় সে বিষয়গুলি-ই মুখ্য। সুতরাং এখানে লিখতে পারেন আপনার কোন আগ্রহের বিষয় নিয়ে বা অভিজ্ঞতা নিয়ে।
এখানে আপনার আয় নির্ভর করবে আপনার আর্টিক্যালগুলির মাধ্যমে গুগল এ্যাডসেন্সের আয়ের উপর। এখানে আপনি আরও লেখকের সাহে পরিচিত হতে পারবেন। আপনি এই সাইটে রেজ্ষ্ট্রিার করতে পারেন।
10. ‍Article Teller
আর্টিক্যালটেলার সাইটে আপনি বিভিন্ন কাস্টমারদের জন্য আর্টিক্যাল লিখতে পারেন। এ সাইটে অনেক কাস্টমার কন্টেন্ট কেনার জন্য আসে। আপনার লেখার হাত যদি ভাল হয় এবং নিয়মিত এই সাইটে লিখেন তাহলে আপনার রাইটিং লেভেল বেড়ে যাবে। আপনার লেভেল যত বাড়তে থাকবে আপনার আয়ের পরিমাণ ও তত বাড়তে থাকবে।
কাস্টমার একটি আর্টিক্যালের জন্য আপনাকে যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে সাইট কতৃপক্ষ সেখান থেকে ১৯% কেটে রেখে বাকি ৮১% আপনাকে দেবে। এ সাইট থেকে পেপালের মাধ্যমে টাকা তোলা যায়।

কৃতজ্ঞতা প্রকাশঃটিউনার পেইজ,জেনেসিস ব্লগ ।
Share:

0 comments:

Post a Comment

Pages